0 Comments

n

n

n

n

n

n’প্রাক্তন’ দেখলাম। সুন্দর সুস্থ বিনোদনের ভাবনা জাগানীয়া চলচিত্র। গানগুলো সত্যিই বার বার শোনার মত। মাঝে মাঝে আমি কেবলই ভাবি আমরা এভাবে ভাল ও মন্দ চলচিত্রের জন্য, বিনোদনের জন্য ভারতীয় চলচিত্রের উপর কেন ও কিভাবে নীর্ভরশীল হয়ে পরছি। আগ্রাসী সংস্কৃতি বলে আসলে কিছু নেই। Survival of the fittest. আমাদের মেধাবী নির্মাতা ও রুচিশীল প্রযোজককে প্রনোদনা দিতে হবে। এবং সরকারের কৌশল বদলাতে হবে, তৎপর হতে হবে। এছাড়া মুক্তি অসম্ভব। আরেকটা আয়নাবাজী কবে আসবে, জনগন সে পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকবেনা।
nআমার প্রিয় গানগুলোঃ
https://www.youtube.com/watch?v=UIamU3ELCd8
https://www.youtube.com/watch?v=LkUqqoKB4rM

n

n

nএবং মুভি লিংকঃ

n

n

n’প্রাক্তন’- দেখে আমার যা মনে হয়েছে তা আসলে অল্প কথায় বলা আমার পক্ষে কঠিন। মানুষ খুবই উন্নয়নশীল একটি প্রাণী। নানা ঘাত-প্রতিঘাত অভিজ্ঞতার পরে উপলুব্ধি ও পরিপক্কতা অর্জনের মাধ্যমে সে তাঁর লক্ষ্য-সুখ বা স্বস্তির দেখা পায় জীবনে। আর দ্বীতিয়ত হল, নারী জন্মগতভাবে অনেক পরিপক্ক প্রজাতি। একটু বুদ্ধিদীপ্ত নারীকে সামলানোর জন্য তাঁর চেয়ে আরেকটু বেশি বুদ্ধিদীপ্ত, নমনীয় এবং উদার পুরুষের প্রয়োজন হয় যার জন্য ছাড় দিতে পুরুষের খুব একটা মানসিক কস্ট পেতে হবেনা। অথবা অসম্ভব উদার ও নমনীয় হতে হবে পুরুষকে যা নারীকেও অস্থিরতার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে দেবে।

n

n

n

nযাহোক, আমাদের সমাজ বুদ্ধিদীপ্ত ও মেধাবী নারী দেখতে সর্বত্র এখনো অভ্যস্ত নয়। তাই সে ধরণের নারীকে মানিয়ে চলতে দাম্পত্য জীবনে বেশ বেগ পেতে হয় এবং ব্যক্তিজীবনে খুব বেশি সফল হতে দেখা যায় না। তাই নারীকেও সফল হতে হলে অনেক কিছু বিসর্জন দিতে হয়- ইগো, অহংকার, ব্যক্তিগত সাফল্যের মোহ, কেরিয়ারকেন্দ্রীক চিন্তা ও উচ্চাকাঙ্ক্ষা যা হয়তো তাঁকে আকাশছোয়া সাফল্য না দিলেও সংসার জীবনে স্বস্তি ও শান্তি দেবে, সমাজে কিছু অস্থিরতা ও বিচ্ছিন্নতা থেকে বাচিয়ে দেবে। কিন্তু সত্যিই সমাধান কি? প্রতিনিয়ত বর্ধমান ও প্রকাশমান অসাধারণ এই নারীদের জন্য আমাদের পুরুষরা কতখানি প্রস্তুত সেটাই প্রশ্ন।

n

n

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts